জেনিটাল হার্পিস কখনো কী নাম শুনেছেন ? ??যদি না শুনে থাকেন, তাহলে আমি আজকে আপনাদের সঙ্গে বাংলা হেলথ নিয়ে আলোচনার এই পর্যায়ে জেনিটাল হার্পিস নিয়ে আলোচনা করব ।
জেনিটাল হার্পিস সম্পূর্ণ ভালো হয় না । তবে বর্তমানে আমেরিকায় ফুড এং ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন কতৃক অনুমদিত ওষুধ সমূহ ভুক্তভোগীদের অনেকুপকার করতে পারে । উল্লেখ্য যে, এই রোগটি যৌনবাহিত ।
দি ইউনিভার্সিটি অভ টেক্সাস-হিউস্টল মেডিক্যাল স্কুলের সহযোগী অধ্যাপক ডাক্তার রবার্ট রাকিটা জেনিটাল হার্পিসের চিকিৎসার ব্যপারে বলেনঃ ভাইরাস বিরোধী ওষুধ ফ্যামসিক্লোভির এবং ভ্যালাসিক্লোভির জেনিটাল হার্পিসের পুণঃসংক্রমণের তীব্রতা অনেক কমিয়ে দেয় । ভাইরাসের কার্যকারিতা দমিয়ে রাক্ষার জন্যে এবং ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবকে প্রতিরোধ করার জন্যে ফ্যামসিক্লোভির সমান কার্যকর । হার্পিস সিমপ্লেক্স ভাইরাস জেনিটাল হার্পিস ঘটিয়ে থাকে । ত্বক এবং শ্লেষ্মাঝিল্লির মাধ্যমে এই ভাইরাস শরীরে প্রবেশ করে । ভাইরাসটি শরীরে প্রবেশের ১০ দিন পর কিছু কিছু সংক্রমিত রোগীর বেশকিছু উপসর্গ দেখা দেয় । যেমন, জ্বর, মাথাব্যথা, মাংশপেশির ব্যথা, প্রসাবে যন্ত্রণা, কুচকিতে প্রন্থিগুলো ফুলে যাওয়া প্রভৃতি ।
জেনিটাল হার্পিস ত্বকে, বিশেষকরে যৌনাঙ্গদেশে ছোট লাল গোটা হিসেবে দেখা দেয় । গোটাগুলো রসে পূর্ণ হয়ে আসে এবং ফেটে যায় । কিছু কিছু রোগীর কোন উপসর্গ দেখা দেয় না এবং তারা জানেও না যে, তারা এই ভাইরাস বহন করছে । কিন্তু তাদের দ্বারা ভাইরাসটি অন্যে মধ্যে প্রবেশ করতে পারে । দুর্ভাগ্যজনক ব্যপার হল কেউ জেনিটাল হার্পিসের জীবাণু বহণ করছে কিনা তা নিশ্চিত হবার জন্যে রক্তের কোন পরীক্ষা এখন পর্যন্ত নেই । গোটা উঠলেই কেবল সেটা নিয়ে কালচার করে রোগ নিশ্চিত হয়া যায় ।
যদি জেনিটাল হার্পিস নির্ণয় করা না যায় কিংবা চিকিৎসা করা না হয় , তাহলে মারাত্বক অবস্থার সৃষ্টি হতে পারে । শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়, গর্ভবতী মহিলাদের গর্ভপাতের সম্ভাবনা থাকে । গর্ভফুলের মাধ্যমে কিংবা যোনিপথে প্রসবের সময় শিশুর সংক্রমণ ঘটতে পারে । সংক্রমিত শিশুদের অর্ধেকই মারা যায় কিংবা স্নায়ুতন্ত্র ধ্বংসপ্রাপ্ত হয় । সমীক্ষায় দেখা গেছে আমেরিকান মহিলাদের প্রতি চারজনে একজন জেনিটাল হার্পিসে সংক্রমিত এবং সেখানে শিশুদের সংক্রমণের ঝুঁকি দিনদিন বেড়েই যাচ্ছে ।
আশাকরি আজকের এই পোষ্টটি দ্বারা আপনি একটু হলেও উপকৃত হবেন । পরের পোষ্টে আমি আপনাদের সঙ্গে আলোচনা করব গলাব্যথা এবং তার কিছু কারণ নিয়ে । তাহলে আজকের মত বিদায় । সবাই ভালো থাকবেন ।
জেনিটাল হার্পিস সম্পূর্ণ ভালো হয় না । তবে বর্তমানে আমেরিকায় ফুড এং ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন কতৃক অনুমদিত ওষুধ সমূহ ভুক্তভোগীদের অনেকুপকার করতে পারে । উল্লেখ্য যে, এই রোগটি যৌনবাহিত ।
দি ইউনিভার্সিটি অভ টেক্সাস-হিউস্টল মেডিক্যাল স্কুলের সহযোগী অধ্যাপক ডাক্তার রবার্ট রাকিটা জেনিটাল হার্পিসের চিকিৎসার ব্যপারে বলেনঃ ভাইরাস বিরোধী ওষুধ ফ্যামসিক্লোভির এবং ভ্যালাসিক্লোভির জেনিটাল হার্পিসের পুণঃসংক্রমণের তীব্রতা অনেক কমিয়ে দেয় । ভাইরাসের কার্যকারিতা দমিয়ে রাক্ষার জন্যে এবং ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবকে প্রতিরোধ করার জন্যে ফ্যামসিক্লোভির সমান কার্যকর । হার্পিস সিমপ্লেক্স ভাইরাস জেনিটাল হার্পিস ঘটিয়ে থাকে । ত্বক এবং শ্লেষ্মাঝিল্লির মাধ্যমে এই ভাইরাস শরীরে প্রবেশ করে । ভাইরাসটি শরীরে প্রবেশের ১০ দিন পর কিছু কিছু সংক্রমিত রোগীর বেশকিছু উপসর্গ দেখা দেয় । যেমন, জ্বর, মাথাব্যথা, মাংশপেশির ব্যথা, প্রসাবে যন্ত্রণা, কুচকিতে প্রন্থিগুলো ফুলে যাওয়া প্রভৃতি ।
জেনিটাল হার্পিস ত্বকে, বিশেষকরে যৌনাঙ্গদেশে ছোট লাল গোটা হিসেবে দেখা দেয় । গোটাগুলো রসে পূর্ণ হয়ে আসে এবং ফেটে যায় । কিছু কিছু রোগীর কোন উপসর্গ দেখা দেয় না এবং তারা জানেও না যে, তারা এই ভাইরাস বহন করছে । কিন্তু তাদের দ্বারা ভাইরাসটি অন্যে মধ্যে প্রবেশ করতে পারে । দুর্ভাগ্যজনক ব্যপার হল কেউ জেনিটাল হার্পিসের জীবাণু বহণ করছে কিনা তা নিশ্চিত হবার জন্যে রক্তের কোন পরীক্ষা এখন পর্যন্ত নেই । গোটা উঠলেই কেবল সেটা নিয়ে কালচার করে রোগ নিশ্চিত হয়া যায় ।
যদি জেনিটাল হার্পিস নির্ণয় করা না যায় কিংবা চিকিৎসা করা না হয় , তাহলে মারাত্বক অবস্থার সৃষ্টি হতে পারে । শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়, গর্ভবতী মহিলাদের গর্ভপাতের সম্ভাবনা থাকে । গর্ভফুলের মাধ্যমে কিংবা যোনিপথে প্রসবের সময় শিশুর সংক্রমণ ঘটতে পারে । সংক্রমিত শিশুদের অর্ধেকই মারা যায় কিংবা স্নায়ুতন্ত্র ধ্বংসপ্রাপ্ত হয় । সমীক্ষায় দেখা গেছে আমেরিকান মহিলাদের প্রতি চারজনে একজন জেনিটাল হার্পিসে সংক্রমিত এবং সেখানে শিশুদের সংক্রমণের ঝুঁকি দিনদিন বেড়েই যাচ্ছে ।
আশাকরি আজকের এই পোষ্টটি দ্বারা আপনি একটু হলেও উপকৃত হবেন । পরের পোষ্টে আমি আপনাদের সঙ্গে আলোচনা করব গলাব্যথা এবং তার কিছু কারণ নিয়ে । তাহলে আজকের মত বিদায় । সবাই ভালো থাকবেন ।